বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা (লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া)

আমাদের বাংলাদেশ প্রায় ২০ কোটি জনগোষ্ঠীর বসবাস আছে। 

বর্তমানে বাংলাদেশের জি.ডি.পি প্রবৃদ্ধির হার ৫.৪৭% এবং মাথাপিছু আয় $২,২২৭ মার্কিন ডলার। 

বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ প্রায় 0৬ কোটি লোক আছে যারা কর্মক্ষম। 

এর অর্ধেক মানে প্রায় ০৩ কোটি লোক বেকার ও অর্ধ-বেকার অবস্থায় বসবাস করে যাচ্ছে।

শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত এবং অশিক্ষিত বিশাল এই বেকার, জনগোষ্ঠী হতাশায় ভুগছে। 

কিভাবে একটি টাকা ইনকাম এর পথ খুঁজে নেওয়া যায়। 

আপনারা যারা বেকারত্ব অবস্থায় বসবাস করছেন। 

আপনার মেধা, শ্রম এবং সামান্য টাকা খাটিয়ে আত্ম-কর্মসংস্থান এর মাধ্যমে ভালো একটি ইনকাম এর পথ খুঁজে নিতে পারেন।

আর যারা ব্যবসা করতে চান? আপনারা অনেকেই সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগছেন। 

কি ব্যবসা, কোন প্রকার ব্যবসা, কিভাবে করবেন?


আমি তাদের জন্য এই পোস্টে বলব, আপনার অল্প পুঁজি খাটিয়ে আপনার পছন্দ অনুযায়ী আপনার ব্যবসা তৈরি করতে পারবেন। 

তার জন্য আমি এখানে জানাব, বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা (লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া) নিয়ে।

আপনি যদি আমাদের লেখা শেষ পর্যন্ত অনসুরণ করেন। 

তাহলে আপনি অল্প পুঁজিতেই একটি ভালো ব্যবসা শুরু করতে পারবনে।

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা (লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া)


ব্যবসার ধরন অনুযায়ী ব্যবসাকে তিন ভাবে শ্রেণিভূক্ত করা যায় যেমন-
  • ঘরে বসে ব্যবসা
  • দোকানের মাধ্যমে ব্যবসা
  • কৃষি ভিত্তিক ব্যবসা

ঘরে বসে ব্যবসা


যারা, ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে চান? তাদের জন্য জনপ্রিয় কিছু ব্যবসার কথা আলোচনা করব। 

আপনারা অল্প পুঁজিতে নিজের মেধা এবং শ্রমকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায় ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

আপনি, ঘরে বসে শুধু আপনাদের ব্যবসাটি সুন্দর ভাবে পরিচালনার মাধ্যমে প্রতি মাসে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন-

অনলাইন ব্লগিং ব্যবসা

আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন। তাহলে অনলাইনে মাধ্যমে আপনার মোবাইল, কম্পিউটার ব্যবহার করে ব্লগিং করে আয় করতে পারবেন।

অনলাইনে সবচেয়ে জনপ্রিয় লাভজনক ব্যবসা হলো ব্লগিং। 

আমাদের মধ্যে অনেক লোক আছে যারা ব্লগিং করে কোন প্রকার ইনভেস্ট ছাড়াই মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছে।

অনলাইনে ব্লগিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে।

এবং সেখানে আপনার জ্ঞান থেকে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করতে হবে।

কিভাবে আপনি ব্লগিং করবেন, এ বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পাবলিশ করা আছে। আপনি চাইলে সেটি পড়ে নিতে পারেন।

ইউটিউব থেকে আয়

অনলাইন ব্যবসার মধ্যে আরো একটি অন্যতম ব্যবসা হলো ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয়। 

আপনি একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন একদম ফ্রিতে।

আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল যদি ভালো ভাবে শ্রম দিয়ে কাজ করতে পারেন। 

তাহলে অন্যদের মতো আপনিও মাসে হাজার হাজার ডলার উপার্জন করতে পারবেন।

অনেক রোক আজ ইউটিউবিং করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। 


আপনি যদি এ বিষয়ে আগ্রহী থাকেন তাহলে আজ থেকেই এই বিজনেস শুরু করতে পারেন। 

কোচিং সেন্টার ব্যবসা

আমাদের বাংলাদেশ কোচিং সেন্টার ব্যবসায় অনেক লাভজনক ব্যবসা। 

অনেক প্রাইভেট কোচিং সেন্টার গুলো অত্যন্ত ব্যয় বহুল হওয়ার কারণে, মধ্যবিত্ত পরিবারের শিক্ষার্থীরা পড়া-শোনা করতে হিমশিম খায়।

তার জন্য একটি মানসম্মত কোচিং সেন্টারে অল্প টাকায় পড়াশোনা শিখতে চায়। 

কোচিং সেন্টার ব্যবসা তে সফলতার হার (%) অনেক বেশি থাকে।

আপনি যদি একজন দক্ষ শিক্ষক হতে চান? বা আপনি নিজে একজন দক্ষ টিউটর সে হিসেবে, কোচিং সেন্টার পরিচালনা করে মাসে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবনে।

কোচিং সেন্টার ব্যবসা শুরু করার আগে আপনার কিছু জিনিস প্রয়োজন হবে যেমন-
  • দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে।
  • ভালো পরিবেশের ক্লাস রুম স্থাপন করতে হবে।
  • এবং বসার জন্য ভালো ব্যাঞ্চ বসাতে হবে।
  • হুয়াইট বোর্ড, মার্কার ব্যবহার করতে হবে।
  • মানসম্মত পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।
  • শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে।
আপনি উক্ত বিষয় গুলো সঠিক ভাবে করতে পারলে, আপনার কোচিং সেন্টার সুন্দর ভাবে পরিচালনা করতে পারবেন।

ই-কমার্স ব্যবসা


বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে আরো একটি জনপ্রিয় ব্যবসা হলো- ইকমার্স ব্যবসা। 

ই-কমার্স হলো- একটি বিশ্বস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়ীক প্লাটফর্ম। 

বিশ্বের সকল দেশে এখন ই-কমার্স এর মাধ্যমে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা হয়।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশেও কিন্তু একটি জনপ্রিয়তা অনেক। 

এবং যে কেও এই ব্যবসা নিজের ঘরে বসে মোবাইল বা কম্পিউটার এর মাধ্যমে করতে পারবে।

ই-কমার্স ব্যবসা করার জন্য আপনি আমাজন এর মতো প্লাটফর্ম বেছে নিতে পারেন।

সেখানে গিয়ে নিজের নামে একটি একাউন্ট তৈরি করে। 

তাদের পণ্য গুলো বিভিন্ন উপায়ে প্রচার ও বিক্রি করে, ভালো পরিমাণের কমিশন আয় করতে পারবেন।

এই মাধ্যম ব্যবহার করে ব্যবসা করতে চাইলে? আপনার কোন প্রকার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না। 

একদম ফ্রিতে আপনি পণ্য সেল করে কমিশন ইনকাম করতে পারবনে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং


আপনি যদি ঘরে বসে ব্যবসা করতে চান? তাহলে আরও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো- এফিলিয়েট মার্কেটিং। 

আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করার চিন্তা করেন, তাহলে আমাজন, আলীবাবা ইত্যাদি ওয়েসাইট গুলোর মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার ব্যবসা


বর্তমান ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আপনি শিক্ষিত বেকার যুবকদের কম্পিউটার শিক্ষার মাধ্যমে তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দিতে পারবেন।

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে অন্যতম হলো- কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার ব্যবসা। আপনি যদি একজন দক্ষ কম্পিউটার অপারেটর হয়ে থাকেন। 

তাহলে নিজের শহরে, এলকায় অল্প পুঁজিতে একটি কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার স্থাপন করতে পারেন। 

আপনি এই ব্যবসার মাধ্যমে দ্রুত প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন। 

দোকানের মাধ্যমে ব্যবসা

আপনি যদি একটি দোকানের ব্যবসার আইডিয়া খুজে থাকেন। 

তাহলে আপনি এখানে অল্প পুঁজিতে সহজ কিছু ব্যবসার আইডিয়া জানতে পারবেন।

যে ব্যবসা গুলো করার মাধ্যমে আপনি ভালো পরিমাণের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন যেমন-

ইলেকট্রনিক্স ব্যবসা

আপনি গ্রামে, শহরে যে কোন অঞ্চলে ইলেকট্রনিক্স পন্যের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এই পণ্য গুলোর অনেক চাহিদা আছে।

নিত্য পণ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো ইলেকট্রনিক্স মালামাল। 

উক্ত পণ্যে চাহিদা দিন দিন যতই বিদ্যুৎ সংযোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে, ঠিত ততই ইলেকট্রনিক্স পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের হার বাড়ছে।

ইলেকট্রনিক্স পণ্য গুলো মধ্যে কিছু হলো-


রাইস কুকার, প্রেসার কুকার, মাইক্রোওভেন, ইলেকট্রিক কেটলি, আয়রন, টিভি, এল.ই.ডি টিভি, ফ্রিজ গ্যাসের চুলা, ইলেকট্রিক চুলা, ব্লেন্ডার, হটপট আরো বিভিন্ন ধরণের পণ্য সমুহ।

আপনি উক্ত ব্যবসা আপনার এলকাতে একটি ছোট দোকানে শুরু করতে পারবেন। এই ব্যবসাতে অনেক দ্রুত লাভজনক হওয়া যায়।

আপনি যতি ইলেকটনিক্স ব্যবসাতে আগ্রহী থাকেন তাহলে আপনার কমপক্ষে ইনভেস্ট করতে ৩-৫ লক্ষ টাকা। 

আর মাসে আয় করতে পারবেন প্রায় মাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা।

মুদি দোকান


মানুষের জীবন যাপন করার জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর কোন বিকল্প নেই। 

নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী কাস্টমারদের কখনোই অভাব হয় না। 

যেমন- চাল, ডাল, তেল, বিস্কুট, তৈল, সাবান সহ হাজার প্রকারের পণ্য আছে। যা আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে থাকি।

এই সকল পণ্য গুলোর কাস্টমার সংখ্যা অনেক বেশি। 

তাই আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন, আপনার নিকটস্থ বাজার গুলোতেই।

এই মুদি দোকান ব্যবসার সফলতা হার অনেক বেশি থাকে। 

এই ব্যবসাটি অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু করা সম্ভব। আর অল্প সময়ের মধ্যে আপনি এখানে লাভজনক হতে পারবেন।

মোবাইল ব্যাংকিং এবং এজেন্ট ব্যাংকিং


আপনি উক্ত দোকান ব্যবায় যে, আইডিয়া গুলো নিয়েছেন তার মধ্যে আরো জনপ্রিয় হলো মোবাইল ব্যাংকিং এবং এজেন্ট ব্যাকিং।

আমাদের বাংলাদেশ মোবাইল ব্যাকিং এবং এজেন্ট ব্যাকিং এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।

ব্যাকংকে লেনদেন করতে গেলে লোকদের অনেক সময় লাইন ধরে নানাবিধ অসুবিধা হয়ে থাকে। 

তার জন্য মানুষ এখন মোবাইল ব্যাংকিং এবং এজেন্ট ব্যাংকিং এর ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছে। এতে করে মানুষ অনেক সুবিধা পাচ্ছে।

আপনি যদি এই চাহিদা পূরণ করতে নিজের এলাকাতে বা শহরে যেখানেই হোক না কেন।

আপনি যদি মোবাইল ব্যাকিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন তাহলে এটিই হবে আপনার জন্য বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার মাধ্যম।

আমরা জানি মোবাইল ব্যাংকিং এবং এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে রাত-দিন ২৪ ঘন্টাই টাকা লেনদেন করা সম্ভব।

তাই আপনি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসাটি আপনার এলকার বাজারে একটি দোকান রুম ভাড়া নিয়ে শুরু করতে পারবেন। 

মোবাইল ব্যাংকিং ও এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে যে সার্ভিস গুলো দিতে পারবেন যেমন-
  • বিকাশ
  • রকেট
  • নগদ 
  • উপায় ইত্যাদি
উক্ত মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি মানুষের টাকা আদান প্রদান করে প্রচুর টাকা লাভ করতে পারবেন। 

কারণ আপনি যদি বিকাশ থেকে ১০০০ টাকা আপনার মোবাইল থেকে কাস্টমারের মোবাইলে পাঠান তাহলে আপনি ১০০০ টাকা হতে ২০ টাকা পেয়ে যাবেন।

কৃষি ভিত্তিক ব্যবসা


আমাদের দেশে কৃষি প্রধান দেশ। তাই কৃষি ভিত্তিক ব্যবসা করার মতো শত শত উপায় আছে। তার মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া কিছু আপনাকে জানাব যেমন-

মৎস্য চাষ

আমরা সকলেই মাছে ভাতে বাঙ্গালী। বাঙালীদের যেন মাছ ছাড়া ভাত খেয়ে পেট ভরে না। 

তাই মৎস্য চাষ বাংলাদেশ এর কৃষি খাতের অন্যতম একটি উপখাত।

আপনি যদি অল্প পুঁজিতে ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে থাকেন তাহলে আপনার নিজের গ্রামের পুকুর গুলোতে বিভিন্ন ধরণের মাছ চাষ করা শুরু করতে পারেন।

মৎস্য চাষে যে সকল মাছের জাত সিলেক্ট করবেন সেগুলো হলো- পাঙ্গাশ, কই, পাবদা, গুলশা, রুই, কাতল, তেলাপিয়া, গ্রাস কার্প ইত্যাদি।

আপনি উক্ত মাছের পুনা গুলো আপনার পুকুরে ছেড়ে ভালো ভাবে পরিচালনা করতে পারলে ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ব্রয়লার মুরগী ফার্ম


ব্রয়লার মুরগী চাষ বাংলাদেশে একটি অন্যতম ব্যবসা। বাজার গুলোতে ব্রয়লার মুরগির ব্যাপক চাহিদা আছে। 

এটি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। আপনার বাড়িতে একটি ঘরে ব্রয়লার মুরগীর বাচ্চা উঠিয়ে লালন পালন করতে পারেন।

কিন্তু তার আগে আপনাকে ব্রয়লার মুরগী চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। অল্প পুঁজি দিয়েই এই ব্যবসাটি শুরু করে দিতে পারেন।

সবজি চাষ


আমাদের দেশে খাদ্য তালিকায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সবজি। সারা দেশ ব্যাপী সবজির অনেক চাহিদা আছে।

আপনি যদি বাড়িতে বেকার না বসে থেকে, সবজি চাষের ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। 

এই ব্যবসা আপনি অনেক অল্প ব্যয় করে শুরু করতে পারবেন।

গবাদী পশু পালন

গবাদী পশু পালন বাংলাদেশ জনপ্রিয় একটি ব্যবসা। আমাদের দেশে প্রায় ৬০% মানুষ গ্রামে বসবাস করে।

তারা অধিকাংশই প্রায় বিভিন্ন ধরণের গবাদী পশু লালন পালন করে মোটা তাজা করে। 

এই দেশে যারা গরু পালন করে তারা এ গুলো বিশেদেও রপ্তানি করে থাকে।

আপনি যদি গবাদী পশু পালন এর ব্যবসা  শুরু করতে চান? তাহলে নিচে দেওয়া পশু গুলো পালন করতে পারেন। 

এগুলোর মাধ্যমে আপনি প্রচুর লাভজনক হতে পারবেন। যেমন- গরু, ছাগল, হাঁস, দেশি মুরগী ইত্যাদ।

শেষ কথাঃ

তো সু-প্রিয় দর্শক বৃন্দ, আজ আমরা এখানে আলোচনা করলাম বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা (লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া) নিয়ে। 

আপনি যদি বেকার অবস্থায় বসে থাকেন। তাহলে নিজের সময় গুলো কাজে লাগিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

আপনি ছোট ব্যবসা থেকে একদিন বড় হয়ে উঠতে পারবেন। 

তাই উক্ত আলোচনা থেকে যে ব্যবসা আপনার কাছে পছন্দ হয়। সেই ব্যবসার আইডি নিয়ে শুরু করতে পারেন।

আমাদের লেখা আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই জানাতে ভূলবেন না। 

আমাদের সাইট থেকে আরো লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া জানতে নিয়েমিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।